একটি চমক লাগানো ঘটনা
***************
***************
***********.... ...............
............... ............... ..
এক ছেলে মাদ্রাসায় পড়াশুনা করত
ছেলেটা মাদ্রাসায় যাওয়ার সময় একটি
মেয়ে সব সময় তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকে,
তাঁর সাথে কথা বলতে চায় ! কিন্তু সেই
ছেলেটি আবার ক্যারেক্টার ঢিলা ছিল
না !সে কোনো বেগানা নারীর দিকে
তাকাতে চায়না, চায়না কথা বলতে !
হয়তো এরকম এভয়েড এবং মেয়েদের
দিকে তাকানোর অনীহা দেখে সেই মেয়েটি
আরো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে !! একদিন
মেয়েটা ছেলেটিকে তার খালি বাড়ীতে
ডাকলো ! কিন্তু ছেলেটি রাজি হলনা ।
কিছুদিন পর মেয়েটি একটা কৌশল
খাটাল , মেয়েটা তাদের এক দাসীকে
শিখিয়ে দিলে যে , ছেলেটাকে বলবে যে ,
এ বাড়ীতে একটা ছোট বাচ্চা আছে
,বাচ্চাটা খুব কান্না-কাঁটি করতেছে
,আপনি একটু এসে বাচ্চাটাকে সূরা –
কালাম পাঠ করে ঝাড়-ফুঁক দিয়ে যান ,
দাসীটা এ মিথ্যা কথা বলে ঐ মাদরাসার
ছেলেটাকে বাড়ির ভেতর নিয়ে গেলো !
তারপর সে দুষ্ট মেয়েটা ছেলেটাকে
নির্জন একটা রুমে বন্দি করল
,ছেলেটার কাছে নিজেকে সঁপে দিতে
চাইলো !! কিন্তু সেই ছেলেটি চাইলো না
কোনো অবৈধ কিছু করতে ! ছেলেটি
পড়ে গেলো মহা বিপদে, বুদ্ধি করে
বললো, আমার একটু টয়লেটে যেতে হবে!
মেয়েটি বলল যাও,তবে দ্রুত ফিরে
আসবে ।ছেলেটি বাধ্য হয়েই টয়লেট
থেকে নোংরা পানি দিয়ে তার পুরো শরীর
মেখে নিল,, যাতে তার শরীর থেকেবিশ্রি
গন্ধ বের হয়......ছেলেটি টয়লেট থেকে
বের হবার পর,, মেয়েটি তার গায়ের
দুর্গন্ধের কারনে তাকে তাড়িয়ে দিলো!
আর ছেলেটি খুশী মনে বের হয়ে গোসল
করে মাদ্রাসায় গিয়ে ক্লাসে প্রবেশ
করলো !! ওস্তাদ ক্লাস চলাকালীন
সময়ে বললেন,, তোমাদের মধ্যে কে
আজকে এমন সুগন্ধ লাগিয়ে এসেছো যে
পুরো ক্লাস সুগন্ধময় হয়ে আছে!
ছেলেটা ভয় পেয়ে গেল ,মনে মনে ভাবল
হয়ত তার গায়ে কোথাও ময়লা লেগে
আছে অথবা ভাল করে ধোয়া হয়নি ,
সেখান থেকে মনে হয় দুর্গন্ধ বের
হচ্ছে ! সে মনে করল , ক্লাসের মধ্যে
ওস্তাদ তার গায়ের দুর্গন্ধকে উপহাস
করে সুগন্ধ বলছে নাতো ? ছেলেটা
লজ্জায় মাথা নিচু করে বেঞ্চে বসে
রইল! এদিকে কোন ছাত্র জবাব না
দেওয়ায় ওস্তাদ অবাক হলেন , এবং
পরীক্ষা করার জন্য একজন একজন
করে উঠে আসতে বললেন ,আশ্চর্যের
বিষয় কারো কাছেই এ সুগন্ধপাওয়া গেল
না , অতঃপর ওস্তাদ দেখলেন একটা
ছেলে ক্লাসের সর্বশেষ বেঞ্চে মাথা
নিচুকরে বসে আছে , ওস্তাদ ছেলেটাকে
কাছে ডাকলেন ,ছেলেটা কাছে আসলো
,ওস্তাদ খেয়াল করলেন এই ছেলেটার
কাছে থেকেই এত সুগন্ধ বের হচ্ছে !
ওস্তাদ ছেলেটাকে প্রশ্ন করলেন , তুমি
ই এ সুগন্ধ লাগিয়ে এসেছ ,
কিন্তুআমাদেরকে বলছনা কেন ? বলো
এই সুগন্ধ কোথায় পেয়েছ ?ছেলেটা
তখন ভয়ে কাঁদতে আরম্ভ করল !
ওস্তাদ আরো বেশি অবাক হলেন এবং
ছেলেটাকে বললেন ,তুমি কাঁদছ কেন ?
তখন ছেলেটা সম্পূর্ণ ঘটনা ওস্তাদকে
বলে দিল ,সব কিছু শুনে ওস্তাদ ওকেঁদে
ফেললেনএবং ছেলেটাকে বুকের সাথে
জড়িয়ে ধরে সকলছাত্রদেরকে বললেনঃ
তোমরা যদি কেউএকজন জান্নাতী
মানুষ দেখতে চাও ,তাহলে আমার এই
ছাত্রটিকে দেখ ! ... সুবহান-আল্লাহ্!
!!ছেলেটি আরকেউনা, তিনি হলেন
ঈমাম গাজ্জালী (রহ.)
***************
***************
***********.... ...............
............... ............... ..
এক ছেলে মাদ্রাসায় পড়াশুনা করত
ছেলেটা মাদ্রাসায় যাওয়ার সময় একটি
মেয়ে সব সময় তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকে,
তাঁর সাথে কথা বলতে চায় ! কিন্তু সেই
ছেলেটি আবার ক্যারেক্টার ঢিলা ছিল
না !সে কোনো বেগানা নারীর দিকে
তাকাতে চায়না, চায়না কথা বলতে !
হয়তো এরকম এভয়েড এবং মেয়েদের
দিকে তাকানোর অনীহা দেখে সেই মেয়েটি
আরো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে !! একদিন
মেয়েটা ছেলেটিকে তার খালি বাড়ীতে
ডাকলো ! কিন্তু ছেলেটি রাজি হলনা ।
কিছুদিন পর মেয়েটি একটা কৌশল
খাটাল , মেয়েটা তাদের এক দাসীকে
শিখিয়ে দিলে যে , ছেলেটাকে বলবে যে ,
এ বাড়ীতে একটা ছোট বাচ্চা আছে
,বাচ্চাটা খুব কান্না-কাঁটি করতেছে
,আপনি একটু এসে বাচ্চাটাকে সূরা –
কালাম পাঠ করে ঝাড়-ফুঁক দিয়ে যান ,
দাসীটা এ মিথ্যা কথা বলে ঐ মাদরাসার
ছেলেটাকে বাড়ির ভেতর নিয়ে গেলো !
তারপর সে দুষ্ট মেয়েটা ছেলেটাকে
নির্জন একটা রুমে বন্দি করল
,ছেলেটার কাছে নিজেকে সঁপে দিতে
চাইলো !! কিন্তু সেই ছেলেটি চাইলো না
কোনো অবৈধ কিছু করতে ! ছেলেটি
পড়ে গেলো মহা বিপদে, বুদ্ধি করে
বললো, আমার একটু টয়লেটে যেতে হবে!
মেয়েটি বলল যাও,তবে দ্রুত ফিরে
আসবে ।ছেলেটি বাধ্য হয়েই টয়লেট
থেকে নোংরা পানি দিয়ে তার পুরো শরীর
মেখে নিল,, যাতে তার শরীর থেকেবিশ্রি
গন্ধ বের হয়......ছেলেটি টয়লেট থেকে
বের হবার পর,, মেয়েটি তার গায়ের
দুর্গন্ধের কারনে তাকে তাড়িয়ে দিলো!
আর ছেলেটি খুশী মনে বের হয়ে গোসল
করে মাদ্রাসায় গিয়ে ক্লাসে প্রবেশ
করলো !! ওস্তাদ ক্লাস চলাকালীন
সময়ে বললেন,, তোমাদের মধ্যে কে
আজকে এমন সুগন্ধ লাগিয়ে এসেছো যে
পুরো ক্লাস সুগন্ধময় হয়ে আছে!
ছেলেটা ভয় পেয়ে গেল ,মনে মনে ভাবল
হয়ত তার গায়ে কোথাও ময়লা লেগে
আছে অথবা ভাল করে ধোয়া হয়নি ,
সেখান থেকে মনে হয় দুর্গন্ধ বের
হচ্ছে ! সে মনে করল , ক্লাসের মধ্যে
ওস্তাদ তার গায়ের দুর্গন্ধকে উপহাস
করে সুগন্ধ বলছে নাতো ? ছেলেটা
লজ্জায় মাথা নিচু করে বেঞ্চে বসে
রইল! এদিকে কোন ছাত্র জবাব না
দেওয়ায় ওস্তাদ অবাক হলেন , এবং
পরীক্ষা করার জন্য একজন একজন
করে উঠে আসতে বললেন ,আশ্চর্যের
বিষয় কারো কাছেই এ সুগন্ধপাওয়া গেল
না , অতঃপর ওস্তাদ দেখলেন একটা
ছেলে ক্লাসের সর্বশেষ বেঞ্চে মাথা
নিচুকরে বসে আছে , ওস্তাদ ছেলেটাকে
কাছে ডাকলেন ,ছেলেটা কাছে আসলো
,ওস্তাদ খেয়াল করলেন এই ছেলেটার
কাছে থেকেই এত সুগন্ধ বের হচ্ছে !
ওস্তাদ ছেলেটাকে প্রশ্ন করলেন , তুমি
ই এ সুগন্ধ লাগিয়ে এসেছ ,
কিন্তুআমাদেরকে বলছনা কেন ? বলো
এই সুগন্ধ কোথায় পেয়েছ ?ছেলেটা
তখন ভয়ে কাঁদতে আরম্ভ করল !
ওস্তাদ আরো বেশি অবাক হলেন এবং
ছেলেটাকে বললেন ,তুমি কাঁদছ কেন ?
তখন ছেলেটা সম্পূর্ণ ঘটনা ওস্তাদকে
বলে দিল ,সব কিছু শুনে ওস্তাদ ওকেঁদে
ফেললেনএবং ছেলেটাকে বুকের সাথে
জড়িয়ে ধরে সকলছাত্রদেরকে বললেনঃ
তোমরা যদি কেউএকজন জান্নাতী
মানুষ দেখতে চাও ,তাহলে আমার এই
ছাত্রটিকে দেখ ! ... সুবহান-আল্লাহ্!
!!ছেলেটি আরকেউনা, তিনি হলেন
ঈমাম গাজ্জালী (রহ.)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
thaks for watching www.sunnihaque.blogspot.com